ই পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া ও ই পাসপোর্ট চেক ২০২৩

Posted on
Advertisement
Reading Time: 5 minutes

ই পাসপোর্ট কি?

ই পাসপোর্ট হল একটি বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট। ই পাসপোর্টে একটি ইলেকট্রনিক্স মাইক্রোপ্রসেসর চিপ রয়েছে  যার মধ্যে রয়েছে বায়োমেট্রিক তথ্য যা পাসপোর্ট ধারের পরিচয় প্রমাণের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বর্তমানে পৃথিবীর ১২০টি দেশে এই পাসপোর্ট প্রবর্তন করা হয়েছে।

ই পাসপোর্টের গঠন প্রণালীঃ

ই-পাসপোর্টে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ বা কম্পিউটার চিপ এবং এন্টেনা সহ স্মার্ট কার্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। পাসপোর্ট এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এই চিপে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।

ই পাসপোর্টে যে সকল তথ্য গ্রহণ করা হয়ঃ

বর্তমানে পাসপোর্টে যে সকল বায়োমেট্রিক তথ্য গ্রহণ করা হয় তা হচ্ছেঃ

  • ছবি 
  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং 
  • আইরিশ

ইলেকট্রনিক্স বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থা বা ই বর্ডার দ্বারা পাসপোর্ট জিপের বাইরের বায়োমেট্রিক বৈশিষ্ট্য গুলি তুলনামূলক যাচাই করা হয়। পাবলিক কি বা পিকেআই এর মাধ্যমে পাসপোর্ট চিপ ইলেকট্রনিক্স ভাবে সংরক্ষিত ডাটা যাচাই করা হয়। এটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হলে পাসপোর্ট জালিয়াতি করা কঠিন হবে।

ই পাসপোর্ট ফরম পূরণের নিয়মাবলী

  1. অনলাইনে কিভাবে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন তার জন্য একটি নির্দেশনা প্রদান করেছে বাংলাদেশ ই পাসপোর্ট অনলাইন পোর্টাল। আমরা আজকে সেই পোর্টালে আমাকে জানিয়ে নেব ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম।
  2. ই পাসপোর্ট আবেদন পত্র অনলাইনে পূরণ করা সম্ভব। আবেদন পূরণের জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
  3. ই পাসপোর্ট আবেদনের জন্য কাগজপত্র সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই।
  4. এই পাসপোর্ট এর আবেদনের জন্য ফরমে কোনো রকমের ছবি সংযোজন বা সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই।
  5. জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
  6. অপ্রাপ্তবয়স্ক আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয় পত্র নেই, তার পিতা অথবা মাতা জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ দাখিলের নিয়ম

  1.  আঠার বছরের নিচে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।
  2.  ১৮ থেকে ২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ দিতে হবে। 
  3.  20 বছরের অর্থি হলে জাতীয় পরিচয় পত্র অবশ্যই দিতে হবে। তবে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন গ্রহণ করা হবে।

ই পাসপোর্ট ফরমে যে সকল তথ্য অবশ্যই পূরণ করতে হবে

  • তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বর গুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
  • দত্তক অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টে আবেদনের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট এর আবেদনের জন্য আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
  • আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস বাংলাদেশ দাখিল করতে হবে।
  • ১৮ বছরের নিচে এবং ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে সকল আবেদনে পাসপোর্ট এর মেয়াদ হবে পাঁচ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
  • আবেদনের সাথে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদ সমূহ যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি সংযোজন করতে হবে।
  • প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আবেদনকারীর জিও এনওসি ছুটির আদেশ ইত্যাদি কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে আপলোড থাকতে হবে। সেই সাথে বিবাহ সনদ, নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
  • দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
  • কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
  • বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
  • অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।

ই পাসপোর্ট প্রাপ্তির সময়সীমা 

(ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  1. আবেদনের সময় মূল জাতীয় ‍পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
  2. পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
  3. হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
  4. ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
  5. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে ।

পাসপোর্ট আবেদনের ধাপ

ধাপ-১ : বর্তমানে বসবাসরত এলাকায ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম শুরু হয়েছে কি না দেখুন । 

চালুকৃত ই-পাসপোর্ট অফিসগুলির তালিকা

ধাপ-২ : অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করুন।

ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন : আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য ই পাসপোর্ট ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করুন ‘এখানে’  ক্লিক করে।

ধাপ-৩ : পাসপোর্ট ফি পরিশোধ ।

পাসপোর্ট ফি ও ব্যাংক পেমেন্ট 

ই-পাসপোর্ট পেমেন্টঃ ই পাসপোর্ট ফি নিম্নোক্ত উপায়ে প্রদান করা যাবে 

১। অনলাইন (ekpay-এর মাধ্যমে): (Payment option: VISA, Master Card, American Express, bKash, Nagad, Rocket, Upay, Dmoney, OK Wallet, Bank Asia, Brack Bank, EBL, City Bank, UCB, AB Bank, DBBL, Midland Bank, MBL Rainbow) অনলাইন ই-চালান পেমেন্ট স্লিপ চেক এবং ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন অথবা এখানে ক্লিক করুন এখানে ক্লিক করুন। 

২। অফলাইন: এ-চালানের মাধ্যমে দেশের সকল সরকারি অথবা বেসরকারি ব্যাংক থেকে পরিশোধ করা যাবে (ঘরে বসে নিজে অফলাইনে পেমেন্ট করতে ক্লিক করুন )।  অফলাইন এ-চালান পেমেন্ট স্লিপ চেক এবং ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। 

বি:দ্র:

নিয়মিত বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ১৫ কর্মদিবস /২১ দিনের মধ্যে।  

জরুরী বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ৭ কর্মদিবস / ১০ দিনের মধ্যে। 

অতীব জরুরী বিতরণ: বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্টের তারিখ হতে ২ কর্মদিবসের মধ্যে।

সরকারি চাকরিজীবি যাদের এনওসি(NOC) /অবসর সনদ (PRL) রয়েছে তারা নিয়মিত ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে জরুরী সুবিধা/ জরুরী ফি জমা দেওয়া সাপেক্ষে অতীব জরুরী সুবিধা পাবেন।

ই পাসপোর্ট ফি ২০২৩

বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে (১৫% ভ্যাট সহ):

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৪,০২৫ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ৬,৩২৫ টাকা 
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ৮,৬২৫ টাকা 

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৫,৭৫০ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ৮,০৫০ টাকা
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ১০,৩৫০ টাকা

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৬,৩২৫ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ৮,৬২৫ টাকা
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ১২,০৭৫ টাকা

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৮,০৫০ টাকা
  • জরুরী বিতরণ: ১০,৩৫০ টাকা
  • অতীব জরুরী বিতরণ: ১৩,৮০০ টাকা

বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে (সাধারণ আবেদনকারী) :

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১০০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ১৫০  মার্কিন ডলার

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১২৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৫০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২০০ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার

বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে (শ্রমিক ও ছাত্র) :

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৩০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ৪৫  মার্কিন ডলার

৪৮ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ৫০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ৭৫ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৫০ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২০০ মার্কিন ডলার

৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • নিয়মিত বিতরণ: ১৭৫ মার্কিন ডলার
  • জরুরী বিতরণ: ২২৫ মার্কিন ডলার

ধাপ-৪ : ছবি ও ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ । 

ছবি ও ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিয়েছেন কি না নিশ্চিত হোন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। আবেদনপত্রের সারংশের প্রিন্ট কপি (অ্যাপয়েন্টমেন্ট সহ)

২। সনাক্তকরণ নথির প্রিন্ট কপি (জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন নং)

৩। পেমেন্ট স্লিপ 

৪। পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি (যদি থাকে) 

৫। সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে  GO/NOC (যদি থাকে) 

৬। তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র(যদি থাকে)

৭। আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি  

ধাপ-৫ : পাসপোর্ট অফিস থেকে ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ । 

  1. ডেলিভারী স্লিপ/রশিদ: এনরোলমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর প্রদেয় স্লিপ ।
  2. অনুমোদিত প্রতিনিধির(নিজ জাতীয় পরিচয়পত্র সাথে আনতে হবে) কাছে পাসপোর্ট প্রদান করা যাবে।

ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম বা ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক

আপনার ই পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা জানতে হলে নিচের নিয়ম অনুসরণ করে জানতে পারবেন।

Check application status

Check the status of your application by entering either

Application ID (e.g. 4000-100000000) you find on the Delivery Slip you received from the Passport Office

Or Online Registration ID (OID) from your online application (e.g. OID1000001234)

ই পাসপোর্ট কি? পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া ও ই পাসপোর্ট চেক ২০২৩

Advertisement

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *